ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের নিয়ম - প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের নিয়ম - প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ:
এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের ত্রুটি অনেক ভোগান্তির কারণ হতে পারে। এই পোস্টে আমি ব্যাখ্যা করব কিভাবে সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা যায়। ভোটার আইডি কার্ডে নিজের নাম সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদনটি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয়।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের নিয়ম:-
প্রথমে: সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম-২ সংগ্রহ করে পূরণ করতে হবে। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি রকেট/বিকাশের মাধ্যমে জমা দেওয়া হয় এবং এর রসিদ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফর্মের পিছনে পিন আপ করে সংশোধন করা হয়। শুরু হয়।
দ্বিতীয়ত: ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন অনলাইনে জমা দেওয়া যাবে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের ঠিকানায় গিয়ে নিবন্ধন করে লগইন করলে সেই ভোটারের ছবি, নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম। নাম, জন্মতারিখসহ যাবতীয় তথ্য দেখা যাবে এবং এগুলি সম্পাদনা করে আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে করা যেতে পারে. আপনি চাইলে ঘরে বসে নিজের মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন
NID কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে অফিসে যেতে কোনো ঝামেলা করতে হয় না এবং সময়ও বাঁচে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘরে বসে অনলাইনে এনআইডি
কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন করলে ভালো হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে?
🔘 অনলাইন জন্ম নিবন্ধন: সনদের একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। জন্ম নিবন্ধন সনদ সবার জন্য বাধ্যতামূলক।
আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন এবং আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না থাকে তবে আপনি আবেদনের সাথে নিম্নলিখিত নথি জমা দিতে পারেন।
❖ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি
❖ শিশুদের ভোটার আইডি কার্ড বা শিক্ষা সনদ বা জন্ম নিবন্ধন শংসাপত্রের অনুলিপি (যদি থাকে)।
❖ স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের কপি
❖ কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ (যদি থাকে)
❖ সার্ভিস বুক/এমপিও শীটের অনুলিপি (নিয়োজিত থাকলে)
❖ পৌর মেয়র/চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি (যার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য)।
আপনি যদি বিবাহিত না হন তাহলে একটু খেয়াল করে দেখবেন যেসব কাগজপত্রে আপনার নাম সঠিক করে লেখা আছে। সে সব কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দিবেন।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন